দোয়া : اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَّعَلٰى اٰلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلٰى اِبْرَا هِيْمَ وَعَلٰى اٰلِ اِبْرَ اهِيْمَ اِنَّكَ حَمِيْدٌ مَّجِيْدٌ- ، اَللّٰهُمَّ بَارِكْ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَّعَلٰى اٰلِ مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلٰى اِبْرَا هِيْمَ وَع
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুম্মাদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইব্রাহিমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহিমা ইন্নাকা হামিদুম্ মাজীদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইব্রাহিমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহিমা ইন
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি হযরত মুহাম্মদ ও তাঁর বংশধরের উপর রহমত বর্ষণ করুন, যেমন আপনি হযরত ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরের উপর রহমত বর্ষণ করেছেন। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত, গৌরবান্বিত। হে আল্লাহ! আপনি হযরত মুহাম্মদ ও তাঁর বংশধরের উপর বরকত বর্ষণ করুন, যেমন আপনি হযরত ইব্রাহ
(বুখারী, হাদীস নং ৪৭৯৭)
দোয়া : اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ ظَلَمْتُ نَفْسِيْ ظُلْمًا كَثِيْرًا وَلاَ يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلَّا أَنْتَ فَاغْفِرْ لِيْ مَغْفِرَةً مِنْ عِنْدِكَ وَارْحَمْنِيْ إِنَّكَ أَنْتَ الْغَفُوْرٌالرَّحِيْمِ
উচ্চারণ : আল্লা-হুমা ইন্নি ঝলামতু নাফসি ঝুলমান কাছিরা ওয়ালা ইয়াগ-ফিরুয যুনুবা ইল্লা আন্তা ফাগ-ফিরলি মাগফিরাতাম মিন ইনদিকা ওয়ারহামনি ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রাহিম।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি নিজের উপর অনেক জুলুম করেছি! আর আপনি ছাড়া গুনাহ ক্ষমাকারী আর কেউ নেই। আপনি নিজ অনুগ্রহে আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার প্রতি রহম করুন। নিসন্দেহে আপনিই ক্ষমাশীল ও পরম করুণাময়।
(বুখারী, হাদীস নং ৬৩২৬)
দোয়া : َسْتَغْفِرُ اللهَ
উচ্চারণ : সালাম ফিরিয়ে ফরজ সালাত শেষ করার পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাসবীহ তাহলিল পাঠ করতে বলেছেন। তিনি সালাম ফিরিয়ে সর্বপ্রথম বলতেন ‘আল্লাহু আকবার’। তারপর তিনবার পড়তেন- আস্তাগফিরুল্লাহ।
অর্থ : হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে ক্ষমা চাই।
(মুসলিম, হাদীস নং ৫৯২)
দোয়া : اَللّٰهُمَّ أَنْتَ السَّلَامُ وَمِنْكَ السَّلَامُ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা আনতাস সালাম, ওয়া মিনকাস সালাম, তাবা-রকতা ইয়া জাল-জালালি ওয়াল ইকরাম।
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনার গুণবাচক নাম সালাম। আপনি কল্যাণময় শান্তিদাতা। আপনি মর্যাদাবান, মহানুভব এবং মহিমান্বিত ।
(মুসলিম, হাদীস নং ৫৯২)
প্রত্যেক ওয়াক্ত সালাতের পর রাসূলুল্লাহ (সা) নিম্নোক্ত তাসবীহ গুলো পাঠ করতে বলেছেন। সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার ও আল্লাহু আকবার ৩৪ বার পাঠ করা। অথবা, সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৩ বার।
(মুসলিম, হাদীস নং ১৩৭৭)
দোয়া : اِنَّا نَسْئَلُكَ الْجَنَّةَ وَنَعُوْذُبِكَ مِنَ النَّارِ اَللّٰهُمَّ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল জান্নাতা ওয়া না‘ঊযুবিকা মিনান নার।
অর্থ : হে আল্লাহ আপনি আমাকে জান্নাত দান করুন এবং জাহান্নাম থেকে রক্ষা করুন।
( তিরমিজি, হাদীস নং ২৫৭২ )
দোয়া : يَا وَاسِعَ الْمَغْفِرَةِ اِغْفِرْ لِيْ
উচ্চারণ : ইয়া ওয়াছেয়াল মাগফেরাতি ইগফির্লি।
অর্থ : হে মহান ক্ষমাকারী! আমাকে ক্ষমা করুন।
( বাইহাকী শুআ’বুল ঈমান, হাদীস নং ৩৬২০)
দোয়া : اَللّٰهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلٰى رِزْقِكَ اَفْطَرْتُ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা আফতারতু।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং আপনার দেয়া রিযিকের মাধ্যমে ইফতার করছি।
(আবু দাউদ, হাদীস ২৩৫৮)
দোয়া : ذَهَبَ الظَّمَأُ وَابْتَلَّتِ الْعُرُوْقُ وَثَبَتَ الْاَجْرُ اِنْ شَاءَ اللهُ
উচ্চারণ : জাহাবায যমাউ ওয়াব তাল্লাতিল ‘উরূক্বু ওয়া সাবাতাল আজরু ইনশা আল্লাহ।
অর্থ : পিপাসা দূরীভূত হলো, ধমনী সমূহ সতেজ হলো এবং ইনশাআল্লাহ (রোযার সওয়াব) নিশ্চিত হয়েছে।
(আবু দাউদ, হাদীস নং ২০৫৭)
দোয়া : تَسَحَّرُوْا فَإِنَّ فِيْ السَّحُوْرِ بَرَكَةً
উচ্চারণ : তাসাহ-হারু ফাইন্না ফিস-সাহুরি বারাকাহ।
অর্থ : সাহরী খাও, কেননা সাহরীতে রয়েছে যথেষ্ঠ বরকত। (মুসলিম, হাদীস ১০৯৫)
দোয়া : اَللّٰهُمَّ اِنَّكَ عَفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَعْفُ عَنِّيْ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নাকা ‘আফুউয়্যুন তুহিব্বুল ‘আফওয়া ফা‘ফু ‘আন্নি।
অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আপনি অতি ক্ষমাশীল, ক্ষমা করতে পছন্দ করেন। অতএব, আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন।
( তিরমিজি, হাদীস নং ৩৫১৩ )
দোয়া : اَللّٰهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِيْ رَجَبَ وَشَعْبَانَ وَبَلِّغْنَا رَمَضَانَ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রজাবা ওয়া শাবানা ওয়া বাল্লিগনা রমাযান।
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে রজব ও শাবান মাসের বরকত দান করুন ও আমাদেরকে রমজান মাসে পৌছে দিন।
( বাইহাকী, হাদীস নং ৩৫৩৪ )
দোয়া : اَللّٰهُمَّ رَبَّ هٰذِهِ الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ وَالصَّلَاةِ الْقَائِمَةِ اٰتِ مُحَمَّدَنِ الْوَسِيْلَةَ وَالْفَضِيْلَةَ وَابْعَثْهُ مَقَامًا مَّحْمُوْدَانِ الَّذِيْ وَعَدْتَّهٗ
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ দাওয়াতিত তা-ম্মাতি ওয়াস সালা-তিল ক্বা-ইমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসিলাতা ওয়াল ফাদিলাতা ওয়াব আছহু মাক্বা-মাম মাহমুদানিল্লাযি ওয়া আদতাহ।
অর্থ : হে আল্লাহ! এই পরিপূর্ণ আহ্বান এবং প্রতিষ্ঠিত সালাতের আপনিই রব! মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে ওয়াসীলা তথা জান্নাতের একটি স্তর এবং ফযীলত তথা সকল সৃষ্টির উপর অতিরিক্ত মর্যাদা দান করুন। আর তাঁকে মাকামে মাহমূদে (প্রশংসিত স্থানে) পৌঁছে দ
(বুখারী, হাদীস নং ৬১৪)