51

আয-যারিয়াত

আয়াত সংখ্যা 60

0.00

5:09

وَالذّٰرِیٰتِ ذَرۡوًا ۙ﴿۱﴾

কসম ধূলিঝড়ের,


فَالۡحٰمِلٰتِ وِقۡرًا ۙ﴿۲﴾

অতঃপর, পানির বোঝা বহনকারী মেঘমালার,


فَالۡجٰرِیٰتِ یُسۡرًا ۙ﴿۳﴾

অতঃপর মৃদুগতিতে চলমান নৌযানসমূহের,


فَالۡمُقَسِّمٰتِ اَمۡرًا ۙ﴿۴﴾

আর শপথ কর্মবন্টনকারী মালাইকা/ফেরেশতার।


اِنَّمَا تُوۡعَدُوۡنَ لَصَادِقٌ ۙ﴿۵﴾

তোমরা যে ওয়াদাপ্রাপ্ত হয়েছ তা অবশ্যই সত্য।


وَّ اِنَّ الدِّیۡنَ لَوَاقِعٌ ؕ﴿۶﴾

নিশ্চয় প্রতিদান অবশ্যম্ভাবী।


وَ السَّمَآءِ ذَاتِ الۡحُبُکِ ۙ﴿۷﴾

কসম সৌন্দর্যমন্ডিত আকাশের


اِنَّکُمۡ لَفِیۡ قَوۡلٍ مُّخۡتَلِفٍ ۙ﴿۸﴾

নিশ্চয় তোমরা মতবিরোধপূর্ণ কথায় লিপ্ত।


یُّؤۡفَکُ عَنۡہُ مَنۡ اُفِکَ ﴿ؕ۹﴾

যে পথভ্রষ্ট হয়েছে তাকেই তা থেকে ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে।


قُتِلَ الۡخَرّٰصُوۡنَ ﴿ۙ۱۰﴾

মিথ্যাচারীরা ধ্বংস হোক!


الَّذِیۡنَ هُمۡ فِیۡ غَمۡرَۃٍ سَاهُوۡنَ ﴿ۙ۱۱﴾

যারা সন্দেহ-সংশয়ে নিপতিত, উদাসীন।


یَسۡـَٔلُوۡنَ اَیَّانَ یَوۡمُ الدِّیۡنِ ﴿ؕ۱۲﴾

তারা জিজ্ঞাসা করে, ‘প্রতিদান দিবস’ কবে’?


یَوۡمَ هُمۡ عَلَی النَّارِ یُفۡتَنُوۡنَ ﴿۱۳﴾

‘যে দিন তারা অগ্নিতে সাজাপ্রাপ্ত হবে’।


ذُوۡقُوۡا فِتۡنَتَکُمۡ ؕ هٰذَا الَّذِیۡ کُنۡتُمۡ بِهٖ تَسۡتَعۡجِلُوۡنَ ﴿۱۴﴾

বলা হবে, ‘তোমাদের আযাব আস্বাদন কর, এটিতো ‘তোমরা ত্বরান্বিত করতে চেয়েছিলে।’


اِنَّ الۡمُتَّقِیۡنَ فِیۡ جَنّٰتٍ وَّ عُیُوۡنٍ ﴿ۙ۱۵﴾

নিশ্চয় মুত্তাকীরা থাকবে জান্নাতসমূহে ও ঝর্ণাধারায়,


اٰخِذِیۡنَ مَاۤ اٰتٰہُمۡ رَبُّہُمۡ ؕ اِنَّہُمۡ کَانُوۡا قَبۡلَ ذٰلِکَ مُحۡسِنِیۡنَ ﴿ؕ۱۶﴾

তাদের রব তাদের যা দিবেন তা তারা খুশীতে গ্রহণকারী হবে। ইতঃপূর্বে এরাই ছিল সৎকর্মশীল।


کَانُوۡا قَلِیۡلًا مِّنَ الَّیۡلِ مَا یَہۡجَعُوۡنَ ﴿۱۷﴾

রাতের সামান্য অংশই এরা ঘুমিয়ে কাটাতো।


وَ بِالۡاَسۡحَارِ هُمۡ یَسۡتَغۡفِرُوۡنَ ﴿۱۸﴾

আর রাতের শেষ প্রহরে এরা ক্ষমা চাওয়ায় রত থাকত।


وَ فِیۡۤ اَمۡوَالِہِمۡ حَقٌّ لِّلسَّآئِلِ وَ الۡمَحۡرُوۡمِ ﴿۱۹﴾

আর তাদের ধনসম্পদে রয়েছে প্রার্থী ও বঞ্চিতের হক।


وَ فِی الۡاَرۡضِ اٰیٰتٌ لِّلۡمُوۡقِنِیۡنَ ﴿ۙ۲۰﴾

সুনিশ্চিত বিশ্বাসীদের জন্য যমীনে অনেক নিদর্শন রয়েছে।


وَ فِیۡۤ اَنۡفُسِکُمۡ ؕ اَفَلَا تُبۡصِرُوۡنَ ﴿۲۱﴾

এবং তোমাদের মধ্যেও। তোমরা কি অনুধাবন করবেনা?


وَ فِی السَّمَآءِ رِزۡقُکُمۡ وَ مَا تُوۡعَدُوۡنَ ﴿۲۲﴾

আকাশে রয়েছে তোমাদের রিয্ক ও প্রতিশ্রুত সব কিছু।


فَوَ رَبِّ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ اِنَّہٗ لَحَقٌّ مِّثۡلَ مَاۤ اَنَّکُمۡ تَنۡطِقُوۡنَ ﴿٪۲۳﴾

অতএব আসমান ও যমীনের রবের কসম, তোমরা যে কথা বলে থাক তার মতই এটি সত্য।


هَلۡ اَتٰىکَ حَدِیۡثُ ضَیۡفِ اِبۡرٰهِیۡمَ الۡمُکۡرَمِیۡنَ ﴿ۘ۲۴﴾

তোমার কাছে কি ইবরাহীমের সম্মানিত মেহমানদের বৃত্তান্ত এসেছে?


اِذۡ دَخَلُوۡا عَلَیۡہِ فَقَالُوۡا سَلٰمًا ؕ قَالَ سَلٰمٌ ۚ قَوۡمٌ مُّنۡکَرُوۡنَ ﴿ۚ۲۵﴾

যখন তারা তার কাছে আসল এবং বলল, ‘সালাম’, উত্তরে সেও বলল, ‘সালাম’। এরা তো অপরিচিত লোক।


فَرَاغَ اِلٰۤی اَهْلِہٖ فَجَآءَ بِعِجۡلٍ سَمِیۡنٍ ﴿ۙ۲۶﴾

অতঃপর সে দ্রুত চুপিসারে নিজ পরিবারবর্গের কাছে গেল এবং একটি মোটা-তাজা গো-বাছুর (ভাজা) নিয়ে আসল।


فَقَرَّبَہٗۤ اِلَیۡہِمۡ قَالَ اَلَا تَاۡکُلُوۡنَ ﴿۫۲۷﴾

অতঃপর সে তা তাদের সামনে পেশ করল এবং বলল, ‘তোমরা কি খাবে না?’


فَاَوۡجَسَ مِنۡہُمۡ خِیۡفَۃً ؕ قَالُوۡا لَا تَخَفۡ ؕ وَ بَشَّرُوۡہُ بِغُلٰمٍ عَلِیۡمٍ ﴿۲۸﴾

এতে তাদের সম্পর্কে সে মনে মনে ভীত হল। তারা বলল, ‘ভয় পেয়োনা, তারা তাকে এক বিদ্বান পুত্র সন্তানের সুসংবাদ দিল’।


فَاَقۡبَلَتِ امۡرَاَتُہٗ فِیۡ صَرَّۃٍ فَصَکَّتۡ وَجۡہَہَا وَ قَالَتۡ عَجُوۡزٌ عَقِیۡمٌ ﴿۲۹﴾

তখন তার স্ত্রী চিৎকার করতে করতে এগিয়ে আসল এবং নিজ মুখ চাপড়িয়ে বলল, ‘বৃদ্ধা-বন্ধ্যা’।


قَالُوۡا کَذٰلِکِ ۙ قَالَ رَبُّکِ ؕ اِنَّہٗ هُوَ الۡحَکِیۡمُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۳۰﴾

তারা বলল, ‘তোমার রব এরূপই বলেছেন। নিশ্চয়ই তিনি প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ’।


قَالَ فَمَا خَطۡبُکُمۡ اَیُّہَا الۡمُرۡسَلُوۡنَ ﴿۳۱﴾

ইব্রাহীম বলল, ‘হে ফেরেশ্তাগণ ! তোমাদের বিশেষ কাজ কী ?


قَالُوۡۤا اِنَّاۤ اُرۡسِلۡنَاۤ اِلٰی قَوۡمٍ مُّجۡرِمِیۡنَ ﴿ۙ۳۲﴾

তারা বলল, ‘আমাদেরকে এক অপরাধী সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরণ করা হয়েছে।


لِنُرۡسِلَ عَلَیۡہِمۡ حِجَارَۃً مِّنۡ طِیۡنٍ ﴿ۙ۳۳﴾

‘তাদের উপর নিক্ষেপ করার জন্য মাটির শক্ত ঢেলা,


مُّسَوَّمَۃً عِنۡدَ رَبِّکَ لِلۡمُسۡرِفِیۡنَ ﴿۳۴﴾

‘যা সীমালংঘনকারীদের জন্য চিহ্নিত তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে।


فَاَخۡرَجۡنَا مَنۡ کَانَ فِیۡہَا مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ﴿ۚ۳۵﴾

সেখানে যেসব মু'মিন ছিল আমি তাদেরকে উদ্ধার করেছিলাম,


فَمَا وَجَدۡنَا فِیۡہَا غَیۡرَ بَیۡتٍ مِّنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ ﴿ۚ۳۶﴾

আর সেখানে আমি একটি পরিবার ব্যতীত কোন আত্মসমর্পণকারী পাইনি।


وَ تَرَکۡنَا فِیۡہَاۤ اٰیَۃً لِّلَّذِیۡنَ یَخَافُوۡنَ الۡعَذَابَ الۡاَلِیۡمَ ﴿ؕ۳۷﴾

আর আমি তাদের জন্য সেখানে একটি নিদর্শন রেখেছি যারা যন্ত্রণাদায়ক আযাবকে ভয় করে ।


وَ فِیۡ مُوۡسٰۤی اِذۡ اَرۡسَلۡنٰہُ اِلٰی فِرۡعَوۡنَ بِسُلۡطٰنٍ مُّبِیۡنٍ ﴿۳۸﴾

আর মূসার কাহিনীতেও নিদর্শন রয়েছে, যখন আমি তাকে সুস্পষ্ট প্রমাণসহ ফির‘আউনের কাছে পাঠিয়েছিলাম। 


فَتَوَلّٰی بِرُکۡنِہٖ وَ قَالَ سٰحِرٌ اَوۡ مَجۡنُوۡنٌ ﴿۳۹﴾

কিন্তু সে তার দলবলসহ মুখ ফিরিয়ে নিল এবং বলল, ‘এ ব্যক্তি যাদুকর অথবা উম্মাদ।’


فَاَخَذۡنٰہُ وَ جُنُوۡدَہٗ فَنَبَذۡنٰہُمۡ فِی الۡیَمِّ وَ هُوَ مُلِیۡمٌ ﴿ؕ۴۰﴾

সুতরাং আমি তাকে ও তার দলবলকে শাস্তি দিলাম এবং তাদের সমুদ্রে নিক্ষেপ করলাম, সে তো ছিল তিরস্কারযোগ্য।


وَ فِیۡ عَادٍ اِذۡ اَرۡسَلۡنَا عَلَیۡہِمُ الرِّیۡحَ الۡعَقِیۡمَ ﴿ۚ۴۱﴾

এবং নিদর্শন রয়েছে ‘আদের ঘটনায়, যখন আমি তাদের বিরুদ্ধে প্রেরণ করেছিলাম অকল্যাণকর বায়ু ;


مَا تَذَرُ مِنۡ شَیۡءٍ اَتَتۡ عَلَیۡہِ اِلَّا جَعَلَتۡہُ کَالرَّمِیۡمِ ﴿ؕ۴۲﴾

ঐ বায়ু যার উপরে এসেছিল তাকে রেখে যায়নি, বরং সবকিছুকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়েছিল।


وَ فِیۡ ثَمُوۡدَ اِذۡ قِیۡلَ لَہُمۡ تَمَتَّعُوۡا حَتّٰی حِیۡنٍ ﴿۴۳﴾

আর সামূদ জাতির ঘটনায়ও (নিদর্শন রয়েছে)। যখন তাদেরকে বলা হয়েছিল, ‘একটি নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত ভোগ করে নাও’।


فَعَتَوۡا عَنۡ اَمۡرِ رَبِّہِمۡ فَاَخَذَتۡہُمُ الصّٰعِقَۃُ وَ هُمۡ یَنۡظُرُوۡنَ ﴿۴۴﴾

অতঃপর তারা তাদের রবের আদেশ সম্পর্কে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করল। ফলে বজ্রাঘাত তাদেরকে পাকড়াও করল, আর তারা তা দেখছিল।


فَمَا اسۡتَطَاعُوۡا مِنۡ قِیَامٍ وَّ مَا کَانُوۡا مُنۡتَصِرِیۡنَ ﴿ۙ۴۵﴾

অতঃপর তারা উঠে দাঁড়াতে পারল না এবং প্রতিরোধও করতে পারল না।


وَ قَوۡمَ نُوۡحٍ مِّنۡ قَبۡلُ ؕ اِنَّہُمۡ کَانُوۡا قَوۡمًا فٰسِقِیۡنَ ﴿٪۴۶﴾

আমি ধ্বংস করেছিলাম তাদের পূর্বে নূহের সম্প্রদায়কে, তারা তো ছিল সত্যত্যাগী সম্প্রদায়।


وَ السَّمَآءَ بَنَیۡنٰہَا بِاَیۡىدٍ وَّ اِنَّا لَمُوۡسِعُوۡنَ ﴿۴۷﴾

আমি আকাশ নির্মান করেছি আমার ক্ষমতাবলে এবং আমি অবশ্যই মহা-সম্প্রসারণকারী।


وَ الۡاَرۡضَ فَرَشۡنٰہَا فَنِعۡمَ الۡمٰہِدُوۡنَ ﴿۴۸﴾

আর আমি যমীনকে বিছিয়ে দিয়েছি। আমি কতইনা সুন্দর বিছানা প্রস্তুতকারী!


وَ مِنۡ کُلِّ شَیۡءٍ خَلَقۡنَا زَوۡجَیۡنِ لَعَلَّکُمۡ تَذَکَّرُوۡنَ ﴿۴۹﴾

আর প্রত্যেক বস্তু থেকে আমি জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি। আশা করা যায়, তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে।


فَفِرُّوۡۤا اِلَی اللّٰہِ ؕ اِنِّیۡ لَکُمۡ مِّنۡہُ نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ ﴿ۚ۵۰﴾

অতএব তোমরা আল্লাহর দিকে ধাবিত হও। আমি তো তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী।


وَ لَا تَجۡعَلُوۡا مَعَ اللّٰہِ اِلٰـہًا اٰخَرَ ؕ اِنِّیۡ لَکُمۡ مِّنۡہُ نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ ﴿ۚ۵۱﴾

আর তোমরা আল্লাহর সাথে কোন ইলাহ নির্ধারণ করো না; আমি তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী।


کَذٰلِکَ مَاۤ اَتَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِہِمۡ مِّنۡ رَّسُوۡلٍ اِلَّا قَالُوۡا سَاحِرٌ اَوۡ مَجۡنُوۡنٌ ﴿ۚ۵۲﴾

এভাবে তাদের পূর্ববর্তীদের মধ্য থেকে যে রাসূলই এসেছে, তারা বলেছে, ‘এ তো একজন যাদুকর অথবা উন্মাদ।’


اَتَوَاصَوۡا بِہٖ ۚ بَلۡ هُمۡ قَوۡمٌ طَاغُوۡنَ ﴿ۚ۵۳﴾

তারা কি একে অন্যকে এ বিষয়ে ওসিয়াত করেছে? বরং তারা সীমালংঘনকারী কওম।


فَتَوَلَّ عَنۡہُمۡ فَمَاۤ اَنۡتَ بِمَلُوۡمٍ ﴿٭۫۵۴﴾

অতএব, তুমি ওদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও, এতে তুমি তিরস্কৃত হবে না।


وَّ ذَکِّرۡ فَاِنَّ الذِّکۡرٰی تَنۡفَعُ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ﴿۵۵﴾

এবং উপদেশ দিতে থাক, কারণ উপদেশ মুমিনদের উপকারে আসে।


وَ مَا خَلَقۡتُ الۡجِنَّ وَ الۡاِنۡسَ اِلَّا لِیَعۡبُدُوۡنِ ﴿۵۶﴾

আর জিন ও মানুষকে কেবল এজন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদাত করবে।


مَاۤ اُرِیۡدُ مِنۡہُمۡ مِّنۡ رِّزۡقٍ وَّ مَاۤ اُرِیۡدُ اَنۡ یُّطۡعِمُوۡنِ ﴿۵۷﴾

আমি তাদের কাছে কোন রিয্ক চাই না; আর আমি চাই না যে, তারা আমাকে খাবার দিবে।


اِنَّ اللّٰہَ هُوَ الرَّزَّاقُ ذُو الۡقُوَّۃِ الۡمَتِیۡنُ ﴿۵۸﴾

নিশ্চয় আল্লাহই রিয্কদাতা, তিনি শক্তিধর, পরাক্রমশালী।


فَاِنَّ لِلَّذِیۡنَ ظَلَمُوۡا ذَنُوۡبًا مِّثۡلَ ذَنُوۡبِ اَصۡحٰبِہِمۡ فَلَا یَسۡتَعۡجِلُوۡنِ ﴿۵۹﴾

যারা যুলম করেছে তাদের জন্য রয়েছে তাদের সমমনাদের অনুরূপ আযাব; সুতরাং তারা যেন আমার কাছে (আযাবের) তাড়াহুড়া না করে।


فَوَیۡلٌ لِّلَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا مِنۡ یَّوۡمِہِمُ الَّذِیۡ یُوۡعَدُوۡنَ ﴿٪۶۰﴾

অতএব, যারা কুফরী করে তাদের জন্য ধ্বংস সেদিনের যেদিনের ওয়াদা তাদেরকে দেয়া হয়েছে।