سَبِّحِ اسۡمَ رَبِّکَ الۡاَعۡلَی ۙ﴿۱﴾
তুমি তোমার সুমহান রবের নামের তাসবীহ পাঠ কর,
الَّذِیۡ خَلَقَ فَسَوّٰی ۪ۙ﴿۲﴾
যিনি সৃষ্টি করেন। অতঃপর সুসম করেন।
وَ الَّذِیۡ قَدَّرَ فَہَدٰی ۪ۙ﴿۳﴾
আর যিনি নিরূপণ করেন অতঃপর পথ নির্দেশ দেন।
وَ الَّذِیۡۤ اَخۡرَجَ الۡمَرۡعٰی ۪ۙ﴿۴﴾
আর যিনি তৃণ-লতা বের করেন।
فَجَعَلَہٗ غُثَآءً اَحۡوٰی ؕ﴿۵﴾
তারপর তা কালো খড়-কুটায় পরিণত করেন।
سَنُقۡرِئُکَ فَلَا تَنۡسٰۤی ۙ﴿۶﴾
আমি তোমাকে পড়িয়ে দেব অতঃপর তুমি ভুলবে না।
اِلَّا مَا شَآءَ اللّٰہُ ؕ اِنَّہٗ یَعۡلَمُ الۡجَہۡرَ وَ مَا یَخۡفٰی ؕ﴿۷﴾
আল্লাহ যা চান তা ছাড়া। নিশ্চয় তিনি জানেন, যা প্রকাশ্য এবং যা গোপন থাকে।
وَ نُیَسِّرُکَ لِلۡیُسۡرٰی ۚ﴿ۖ۸﴾
আর আমি তোমাকে সহজ বিষয় সহজ করে দেব।
فَذَکِّرۡ اِنۡ نَّفَعَتِ الذِّکۡرٰی ؕ﴿۹﴾
অতঃপর উপদেশ দাও যদি উপদেশ ফলপ্রসু হয়।
سَیَذَّکَّرُ مَنۡ یَّخۡشٰی ﴿ۙ۱۰﴾
সে-ই উপদেশ গ্রহণ করে, যে ভয় করে ।
وَ یَتَجَنَّبُہَا الۡاَشۡقَی ﴿ۙ۱۱﴾
আর হতভাগাই তা এড়িয়ে যায়।
الَّذِیۡ یَصۡلَی النَّارَ الۡکُبۡرٰی ﴿ۚ۱۲﴾
যে ভয়াবহ আগুনে প্রবেশ করবে।
ثُمَّ لَا یَمُوۡتُ فِیۡہَا وَ لَا یَحۡیٰی ﴿ؕ۱۳﴾
তারপর সে সেখানে মরবেও না এবং বাঁচবেও না।
قَدۡ اَفۡلَحَ مَنۡ تَزَکّٰی ﴿ۙ۱۴﴾
অবশ্যই সাফল্য লাভ করবে যে আত্মশুদ্ধি করবে,
وَ ذَکَرَ اسۡمَ رَبِّہٖ فَصَلّٰی ﴿ؕ۱۵﴾
আর তার রবের নাম স্মরণ করবে, অতঃপর সালাত আদায় করবে।
بَلۡ تُؤۡثِرُوۡنَ الۡحَیٰوۃَ الدُّنۡیَا ﴿۫ۖ۱۶﴾
বরং তোমরা দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দিচ্ছ।
وَ الۡاٰخِرَۃُ خَیۡرٌ وَّ اَبۡقٰی ﴿ؕ۱۷﴾
অথচ আখিরাত সর্বোত্তম ও স্থায়ী।
اِنَّ هٰذَا لَفِی الصُّحُفِ الۡاُوۡلٰی ﴿ۙ۱۸﴾
নিশ্চয় এটা আছে পূর্ববর্তী সহীফাসমূহে।
صُحُفِ اِبۡرٰهِیۡمَ وَ مُوۡسٰی ﴿٪۱۹﴾
ইবরাহীম ও মূসার সহীফাসমূহে।